বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত কক্সবাজার শুধু দেশের নয়, বিশ্বের দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকতের জন্য বিখ্যাত। প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সৈকতটি চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলায় অবস্থিত, যা দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে এক অনন্য আকর্ষণ। কক্সবাজারের মূল আকর্ষণ তার নীলচে সমুদ্রের পানি, সোনালী বালির সৈকত এবং সূর্যাস্তের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। সকালবেলা ঢেউয়ের শব্দে জেগে ওঠা আর বিকেলে সূর্য ডোবার মুহূর্ত উপভোগ করা – এ যেন প্রকৃতির মাঝে এক স্বপ্নময় অভিজ্ঞতা। কক্সবাজারে গেলে সাগরের তাজা মাছ, চিংড়ি, লবস্টারসহ নানা রকম সি-ফুডের স্বাদ নিতে ভুলবেন না। শহরের বাজারগুলোতে পাওয়া যায় শাঁস, মুক্তা, শুকনো মাছ এবং হাতে তৈরি নানান সামগ্রী — যা প্রিয়জনদের উপহার হিসেবে দারুণ। কক্সবাজার ভ্রমণের জন্য শীতকাল (নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি) সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। তবে যেকোনো সময়েই এই শহরের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। ভ্রমণের সময় সমুদ্রের নিরাপত্তা বিধি মেনে চলা, পরিবেশ পরিষ্কার রাখা এবং স্থানীয় সংস্কৃতির প্রতি সম্মান দেখানো জরুরি। শেষ কথা কক্সবাজার শুধু একটি ভ্রমণ গন্তব্য নয়, এটি বাংলাদেশের গর্ব। নীল সমুদ্র, পাহাড়, আর মানুষের আতিথেয়তা মিলে এটি হয়ে উঠেছে এক অনন্য স্বর্গভূমি। একবার গেলে বারবার যেতে ইচ্ছে করবে — এটাই কক্সবাজারের আসল জাদু।অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য
জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানসমূহ
কক্সবাজারে ঘুরতে গেলে শুধু লং বিচ নয়, আরও অনেক দর্শনীয় স্থান আছে। লাবণী পয়েন্ট, সুগন্ধা পয়েন্ট, কলাতলী পয়েন্ট হলো প্রধান সৈকত এলাকা। এছাড়াও ইনানী বিচ, হিমছড়ি, মহেশখালী, সেন্ট মার্টিন দ্বীপ, রামু বৌদ্ধ মন্দির, মারিন ড্রাইভ – প্রতিটি জায়গাই নিজস্ব সৌন্দর্যে ভরপুর।খাবার ও কেনাকাটা
ভ্রমণ পরামর্শ
#cox'sbazar